ঢাকা, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৭ আশ্বিন ১৪৩২, ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশকে এখনই পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের দিকে অগ্রসর হতে হবে, যাতে দেশ টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের নতুন পথে এগিয়ে যেতে পারে।
জ্বালানি-শক্তি থেকে আরও খবর
শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় পদ্মা ওয়েল কোম্পানির ডেসপাস টার্মিনালে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান।
গ্লোবাল রিয়েল-টাইম ডেটা এবং অ্যানালিটিক্স সরবরাহকারী সংস্থা Kpler-এর তথ্য অনুযায়ী, আগস্টের প্রথমার্ধে ভারতে মোট আমদানিকৃত ৫.২ মিলিয়ন ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের ৩৮% এসেছে রাশিয়া থেকে।
আগামী শনিবার (১৬ আগস্ট) ৩ হাজার ৬৫৩ কোটি টাকার এই প্রকল্প আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হচ্ছে। চট্টগ্রাম-ঢাকা জ্বালানি পাইপলাইন দেশের জ্বালানি বিতরণ ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তবে বাজার এখনো শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠকের জন্য অপেক্ষা করছে।
বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকৌশলীরা ব্যাখ্যা করেছেন যে কাপ্তাই হ্রদের সর্বোচ্চ জল ধারণ ক্ষমতা ১০৯ ফুট এমএসএল (সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে উঁচু), তবে বিপদসীমার উচ্চতা ধরা হয় ১০৮ ফুট এমএসএল।
মালয়েশিয়া পারমাণবিক-অস্ত্রধারী দেশগুলোর প্রতি দ্রুত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াকে পারমাণবিক-অস্ত্র মুক্ত অঞ্চল (SEANWFZ) চুক্তির প্রোটোকলে স্বাক্ষর ও অনুমোদন দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের (এনপিসিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. জাহেদুল হাসান বাসসকে বলেন, ‘ইউনিটটির পরীক্ষামূলক চালনা শুরু হলে ধীরে ধীরে তা সর্বোচ্চ ক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে।,’
অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় গত এক বছরে প্রায় ১৮ হাজার ৬৩১ কোটি টাকা বৈদেশিক বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছে।
২০২৩ সালে আটটি OPEC+ সদস্য দেশ ২.২ মিলিয়ন ব্যারেল স্বেচ্ছায় ধাপে ধাপে উৎপাদন কমানোর বদলে বাড়ানোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়। এটি দাম স্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি উদ্যোগ ছিল যাতে প্রাথমিকভাবে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা দূর হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতীয় রপ্তানিতে অতিরিক্ত শুল্ক বা জরিমানার হুমকির প্রতিক্রিয়ায় যদি নয়া দিল্লী রাশিয়ান অপরিশোধিত তেল থেকে সরে আসতে বাধ্য হয় তবে ভারতের বার্ষিক তেল আমদানি বিল ৯-১১ বিলিয়ন ডলার বেড়ে যেতে পারে।
বৈশ্বিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দেশে স্বয়ংক্রিয় প্রাইসিং ফর্মুলার আলোকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সব দ্বিধা কাটিয়ে অবশেষে আলোর মুখ দেখছে তিস্তা মহাপরিকল্পনা। ১০ বছর মেয়াদে ১২ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ শুরু হবে ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে।