শিরোনাম
আনন্দবাজারের সৌজন্যে
প্রকাশ: ১২:১৭, ১ নভেম্বর ২০২৫ | আপডেট: ১২:১৯, ১ নভেম্বর ২০২৫
।ধর্মেন্দ্র হাসপাতালে, এখন ভাল আছেন । ছবি: সংগৃহীত।
শুক্রবার ধর্মেন্দ্র-এঁর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবরে উদ্বিগ্ন বলিউড। শনিবার জানা গিয়েছে, ভাল আছেন ধর্মেন্দ্র। হাসপাতাল সূত্রে খবর, শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ায় তড়িঘড়ি তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ভর্তি করানো হয় আইসিইউ-তে। শুক্রবার রাতে তিনি ভাল ঘুমিয়েছেন। তাঁর রক্তচাপ স্বাভাবিক। বাকি শারীরিক প্রক্রিয়াও স্বাভাবিক রয়েছে।
খবর, নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের এক কর্মী সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, “ধর্মেন্দ্র স্থিতিশীল। চিন্তার কোনও কারণ নেই। অভিনেতার শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া স্বাভাবিক। যেমন, হৃদস্পন্দন ৭০, রক্তচাপ ১৪০/৮০। প্রস্রাবের পরিমাণও ভাল। কোনও যন্ত্র নয়, স্বাভাবিক ভাবেই হচ্ছে সব কিছু।”
করণ জোহরের ‘রকি ঔর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবিতে ধর্মেন্দ্র প্রমাণ করে দিয়েছেন, বয়স সংখ্যামাত্র। ভাল চিত্রনাট্য এবং চরিত্র পেলে তিনি এখনও নিজেকে উজাড় করে দিতে পারেন। ছবিতে তাঁর আর শাবানা আজ়মির চুম্বন সাড়া ফেলে দিয়েছিল। বর্ষীয়ান অভিনেতাকে নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য হয়েছে মায়ানগরী। ফলে, ধর্মেন্দ্রের হাসপাতালে ভর্তির খবর ছড়াতেই চিন্তিত সবাই।
তাঁর অভিনীত কিছু সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে Sholay (শোলে) ১৯৭৫ অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার-ধর্মী ছবি। ভারতীয় চলচ্চিত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবং ঐতিহাসিক ব্লকবাস্টার হিসেবে ছবিটি পরিচিত। এতে তাঁর 'ভিরু' চরিত্রটি আইকনিক। এছাড়াও, আছে সত্যকাম, বন্দিনী, চুপকে চুপকে ইত্যাদি ফিল্ম। উইকিপেডিয়া বলছে:
ধর্মেন্দ্রের রাজনৈতিক জীবন ও সম্মাননা
তিনি ভারতের ১৪তম লোকসভার সদস্য ছিলেন। তিনি ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রতিনিধি হিসেবে রাজস্থানের বিকানের নির্বাচনী এলাকা থেকে নির্বাচিত হন। তিনি ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন।
২০১২ সালে, ভারত সরকার তাঁকে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মভূষণ-এ ভূষিত করে।